Bengali Grammar
Model Questions & Answers on Bengali Grammar
For Class 9 & 10 - (SEBA Board)
A. পদ পরিবর্তন করঃ-
অন্তর = আন্তরিক। ব্যাকরণ = বৈয়াকরণ
অরণ্য = আরণ্যক। বায়ু = বায়বীয়
অসুর = আসুরিক। বেদ = বৈদিক
অলস = আলস্য। বৎসর = বাৎসরিক
ইতিহাস = ঐতিহাসিক। বুদ্ধিমান = বুদ্ধিমত্তা
ঈশ্বর = ঐশ্বরিক। মাঠ = মেঠো
উদ্ধার = উদ্ধৃত। মহান = মহত্ত্ব / মহৎ
ঐক্য = এক। মুগ্ধ = মোহ
করুণা = কারুণ্য। মানুষ = মনুষ্য
কর = কর্তব্য। মুখ = মৌখিক
গ্রাম্য = গ্রাম। মহৎ = মহত্ত্
গৃহিত = গ্রহণ। মাটি = মেটে
গঙ্গা = গাঙ্গেয়। মন = মানসিক / মানবিক
গণপতি = গাণপাত্য। রঙ = রঙিন
দরিদ্র = দারিদ্র্য / দরিদ্রতা। লোক = লৌকিক
দিন = দৈনিক। শহর = শহুরে
ধর্ম = ধার্মিক। শরীর = শারীরিক
নীতি = নৈতিক। শরৎ = শারদীয়
পণ্ডিত = পাণ্ডিত্য। সপ্তাহ = সাপ্তাহিক
প্রচুর = প্রাচুর্য। সুন্দর = সৌন্দর্য
পৃথিবী = পার্থিব। স্থান = স্থানীয়
B. ব্যাসবাক্য সহ সমাসের নাম লিখঃ-
অহোরাত্র = অহঃ ও রাত্র ; (দ্বন্দ সমাস)
অমৃত-মধুর = অমৃতের ন্যায় মধুর ; (উপমান কর্মধারয় সমাস)
অসংখ্য = সংখ্যার অতীত ; (অব্যয়ীভাব সমাস)।
আসমুদ্র = সমুদ্র হইতে ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
উপনগরী = নগরীর সমীপ ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
উপকূল = কূলের সমীপ ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
চাঁদবদন = চাঁদের ন্যায় বদন ; (উপমিত কর্মধারয় সমাস)
চরিতামৃত = চরিতরূপ অমৃত ; (রূপক কর্মধারয় )
চন্দ্রানন = চন্দ্রের ন্যায় সুন্দর আনন যাহার ; (বহুব্রীহি সমাস)
চৌরাস্তা = চারি রাস্তার সমাহার ; (দ্বিগু সমাস)
দশানন = দশ আনন যার ; (বহুব্রীহি সমাস)
দম্পতি = জায়া ও পতি ; (দ্বন্দ সমাস)
দুর্ভিক্ষ = ভিক্ষার অভাব ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
দেবর্ষি = যিনি দেব তিনিই ঋষি ; (কর্মধারয় সমাস)
নরোত্তম = উত্তম যে নর ; (কর্মধারয় সমাস)
নবরত্ন = নব রত্নের সমাহার ; (দ্বিগু সমাস)
পদ্মনাভ = পদ্ম নাভিতে যার ; (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)
পীতাম্বর = পীত অম্বর যার ; (বহুব্রীহি সমাস)
প্রতিদিন = দিন দিন ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
পঞ্চবঁটী = পঞ্চবটের সমাহার ; (দ্বিগু সমাস)
পিতা-মাতা = পিতা ও মাতা ; (দ্বন্দ সমাস)
পিতৃদেব = যিনি পিতা তিনিই দেব ; (কর্মধারয় সমাস)
বৃক্ষচ্যুত = বৃক্ষ হইতে চ্যুত ; (পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস)
বজ্রাহত = বজ্র দ্বারা আহত ; (তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস)
ভিক্ষালব্ধ = ভিক্ষা দ্বারা লব্ধ ; (তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস)
মনমাঝি = মনরূপ মাঝি ; (রূপক কর্মধারয় সমাস)
মাতৃভাষা = মাতার ভাষা ; (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)
মহর্ষি = মহান যে ঋষি ; (কর্মধারয় সমাস)
মহাজন = মহান যে জন ; (কর্মধারয় সমাস)
যথাশক্তি = শক্তিকে অতিক্রম না করিয়া ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
যথেষ্ট = ইষ্টকে অতিক্রম না করিয়া ; (অব্যয়ীভাব সমাস)
রাজপথ = পথের রাজা ; (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)
রাজপুত্র = রাজার পুত্র ; (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)
রাজর্ষি = যিনি রাজা তিনিই ঋষি ; (কর্মধারয় সমাস)
রাজহংস = হংসের রাজা ; (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)
রান্নাঘর = রান্নার নিমিত্ত ঘর ; (চতুর্থ তৎপুরুষ সমাস)
লোকালয় = লোকের আলয় ; (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)
লাঠালাঠি = লাঠিতে লাঠিতে যুদ্ধ যেখানে ; (বহুব্রীহি সমাস)
শতাব্দী = শত অব্দের সমাহার ; (দ্বিগু সমাস)
শোকসিন্ধু = শোক রূপ সিন্ধু ; (রূপক কর্মধারয় সমাস)
সিংহাসন = সিংহ চিহ্নিত আসন ;(মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)
সংখ্যাতীত = সংখ্যার অতীত ; (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)
হাতাহাতি = হাতে হাতে যে যুদ্ধ ; (বহুব্রীহি সমাস)
হরগৌরী = হর ও গৌরী ; (দ্বন্দ সমাস)
ক্ষমতাচ্যুত = ক্ষমতা হইতে চ্যুত ; (পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস)
C. এককথায় প্রকাশ (বাক্য সংকোচন) করঃ-
যা মাটি ভেদ করে ওঠে ≈ উদ্ভিদ।
কৃষ্ণের শঙ্খ ≈ পাঞ্চজন্য।
নুপূরের ধ্বনি ≈ নিক্কন।
যিনি দর্শন জানেন ≈ দার্শনিক।
বাঘের চামড়া ≈ কৃতি।
হরিণের চামড়া ≈ অজিন।
যা আকাশে চরে ≈ খেচর।
অশ্বের ধ্বনি ≈ হ্রেষা।
জনকের কন্যা ≈ জানকী।
একই সাথে অধ্যয়ন করে যে ≈ সহপাঠী।
পরিব্রাজকের ভিক্ষা ≈ মাধুকরী।
মানুষের মাথার খুলি ≈ করোটী।
নদী মাতা যার ≈ নদীমাতৃক।
যে বুকে হেঁটে গমন করে ≈ প্লবক।
যে নিজেকে পণ্ডিত মনে করে ≈ পণ্ডিতম্মন্য।
যে মেয়ের সদ্য বিবাহ হইয়াছে ≈ নবোঢ়া।
যে নারীর বিবাহ হয় নাই ≈ অনূঢ়া।
যে বিদেশে থাকে ≈ প্রবাসী।
যে পূর্বজন্মের কথা মনে (স্মরণ) করিতে পারে ≈ জাতিস্মর।
শিবের উপাসনা করেন যিনি ≈ শৈব।
যার টাকা-পয়সা কিছুই নাই ≈ নিঃস্ব।
যাহার শত্রু জন্মায় নাই ≈ অজাতশত্রু।
যাহা অতি শীতলও নয়, উষ্ণ ও নয় ≈ নাতিশীতোষ্ণ
বেদান্ত জানেন যিনি ≈ বৈদান্তিক।
গৃহে থাকে যে ≈ গৃহস্থ।
ন্যায় জানেন যিনি ≈ নৈয়ামিক।
সূর্যের উপাসক ≈ সৌর।
একই গুরুর শিষ্য ≈ সতীর্থ।
একই সময়ে বর্তমান ≈ সমসাময়িক।
মানুষের হাড় ≈ মহাশঙ্খ।
সিংহের ডাক ≈ সিংহনাদ।
হাতীর ডাক ≈ বৃংহণ।
ময়ূরের ডাক ≈ কেকা।
কোকিলের ডাক ≈ কুহু।
বিহঙ্গের ধ্বনি ≈ কাকলি।
বীণার ধ্বনি ≈ ঝংকার।
সাধ্যের অতীত ≈ অসাধ্য।
যাহার ধন নাই ≈ নির্ধন।
জানার ইচ্ছা ≈ জিজ্ঞাসা।
জয় করিবার ইচ্ছা ≈ জিগীষা।
হনন করিবার ইচ্ছা ≈ জিঘাংসা।
হরণ করিবার ইচ্ছা ≈ জিহীর্ষা।
বাঁচিবার ইচ্ছা ≈ জিজীবিষা।
ক্ষমা করিবার ইচ্ছা ≈ তিতিক্ষা।
খাইবার ইচ্ছা ≈ বুভুক্ষা।
প্রবেশ করিবার ইচ্ছা ≈ বিবিক্ষা।
বমন করিবার ইচ্ছা ≈ বিবমিষা।
লাভ করিবার ইচ্ছা ≈ লিপ্সা।
সেবা করিবার ইচ্ছা ≈ শুশ্রূষা।
যে রূপ ইচ্ছা ≈ যদৃচ্ছা।
সব কিছু সহ্য করেন যিনি ≈ সর্বংসহা।
D. বিপরীতার্থক শব্দ লিখঃ- (Antonyms)
অগ্র = পশ্চাৎ। পাপ = পুণ্য।
অনুরক্ত = বিরক্ত। পূজক = পূজ্য।
অপচয় = সঞ্চয়। প্রলয় = সৃষ্টি।
আঁধার = আলো। প্রবৃত্তি = নিবৃত্তি।
আদর = অনাদর। প্রত্যক্ষ = পরোক্ষ।
আসামী = ফরিয়াদী। ফকির = বাদশা।
আবাহন = বিসর্জন। বৃহৎ = ক্ষুদ্র।
আগমন = গমন। বিশ্বাস = অবিশ্বাস।
আবির্ভাব = তিরোভাব। ব্যক্ত = অব্যক্ত।
উত্থান = পতন। বিরাগ = অনুরাগ।
ঊর্ধ্ব = নিম্ন। মহাশয় = নীচাশয়।
উগ্র = সৌম্য। রুদ্ধ = মুক্ত ; খোলা।
উদয় = অস্ত। রজনী = দিবস।
উদার = সংকীর্ণ। লঘু = গুরু।
জ্যেষ্ঠ = কনিষ্ঠ। শিক্ষক = শিক্ষার্থী।
তিরোভাব = আবির্ভাব। সাম্য = বৈষম্য।
তরুণ = বৃদ্ধ। স্থাবর = অস্থাবর।
তামসিক = রাজসিক ; সাত্ত্বিক। স্বাধীন = পরাধীন।
দৃঢ় = ঠুনকো স্বার্থ = পরার্থ।
দুরন্ত = শান্ত। স্থূল = ক্ষীণ।
দিন = রাত। উদ্ধত = বিনীত।
নারী = পুরুষ। বেশি = কম।
প্রতিযোগী = সহযোগী। নিষ্ঠুর = হৃদয়বান ; সদয়।
পুরস্কার = তিরস্কার। ক্ষয়িষ্ণু = বর্ধিষ্ণু।
প্রশংসা = নিন্দা।
E. নীচের বাক্যগুলিকে জটিল বাক্যে পরিণত করঃ-(Complex Sentence)
ক) সে আসলে আমি যাব।
উ:- সে যদি আসে তবে আমি যাব।
খ) দরিদ্ররা সুখী!
উ:- যারা দরিদ্র তারা সুখী।
গ) ধনীরা কৃপণ!
উ:- যারা ধনী তারা কৃপণ।
ঘ) সূর্য উঠলে দিন হয়!
উ:- যখন সূর্য উঠে তখন দিন হয়।
ঙ) বিদ্বান সর্বত্র পূজিত!
উ:- যাঁর বিদ্যা আছে, তাঁকেসকলেই শ্রদ্ধা করে।
চ) পরোপকারীকে সকলেই শ্রদ্ধা করে!
উ:- যিনি পরোপকার করেন তাহাকে সকলেই শ্রদ্ধা করে।
ছ) বৃষ্টি থামলে আমি যাব!
উ:- যদি বৃষ্টি থামে তবে আমি যাব।
জ) পরশ্রীকাতর ব্যক্তিরা কখনও সুখী হয় না!
উ:- যাহারা পরশ্রীকাতর ব্যক্তি তাহারা কখনও সুখী হয় না।
ঝ) সত্যবাদীকে সকলেই ভালবাসে!
উ:- যে সত্য কথা বলে তাহাকে সকলেই ভালবাসে।
ঞ) পরোপকারী কখনও প্রতিদান প্রত্যাশা করে না!
উ:- যে ব্যক্তি পরের উপকার করে সে কখনও প্রতিদান প্রত্যাশা করে না।
ট) পরিশ্রমীরাই জীবনে সাফল্য লাভ করে!
উ:- যাঁহারা পরিশ্রম করেন তাঁহারাই জীবনে সাফল্য লাভ করেন।
ঠ) তুমি না এলে আমি যাব!
উ:- যদি তুমি না আস তবে আমি যাব।
ড) পরই আপন হইয়াছে!
উ:- যাহা পর ছিল তাহা আপন হইয়াছে।
ঢ) বিদ্যাহীন ব্যক্তি সমাজে উপেক্ষিত!
উ:- যে ব্যক্তি বিদ্যাহীন, সে সমাজে উপেক্ষিত।
ণ) বাতাসে ফুল পড়ে!
উ:- যখন বাতাস বহে তখন ফুল পড়ে।
F. নীচের বাক্যগুলিকে সরল বাক্যে পরিণত করঃ-(Simple Sentence)
ক) যখন সূর্য উঠিবে তখন মেঘ দূরীভূত হবে!
উ:- সূর্য উঠিলে মেঘ দূরীভূত হবে।
খ) যখন বৃষ্টি হবে তখন গরম একটু কমবে!
উ:- বৃষ্টি হলে গরম একটু কমবে।
গ) সে মিথ্যাবাদী তাই তাহাকে কেউ ভালবাসে না!
উ:- মিথ্যাবাদী বলেই তাহাকে কেউ ভালবাসে না।
ঘ) যতক্ষণ জীবন আছে ততক্ষণ আশা আছে!
উ:- জীবন আছে বলেই আশা আছে।
ঙ) যাহা মাটি ভেদ করে উঠে তাকে উদ্ভিদ বলে!
উ:- উদ্ভিদ মাটি ভেদ করে উঠে।
চ) যে লোকটি গতকাল এসেছিলেন তিনি আমার বন্ধুর পিতা!
উ:- আমার বন্ধুর পিতা গতকাল এসেছিলেন।
ছ) যে সকল জন্তুর চারি পা আছে, হাতী তাহাদের সকলের চেয়ে বৃহৎ!
উ:- চতুষ্পদ জন্তুর মধ্যে হাতী সর্ববৃহৎ।
জ) এমন গরম যে সহ্য করা যায় না!
উ:- অসহ্য গরম।
G. বিপরীতার্থক শব্দ লিখঃ- (Antonyms)
অনাবিল = আবিল। দাস = প্রভু।
অনুগ্রহ = নিগ্রহ। ধনবান = ধনহীন।
অলীক = বাস্তব / সত্য। ধীর = চঞ্চল / অধীর।
অনুলোম = প্রতিলোম।। নৈসর্গিক = কৃত্রিম।
আকস্মিক = চিরন্তন। নশ্বর = শাশ্বত।
আরোহণ = অবরোহন। নন্দিত = নিন্দিত।
আপদ = সাপদ। প্রাচ্য = প্রতীচ্য
আকুঞ্চন = প্রসারণ। প্রশান্তি = অশান্তি।
আর্দিষ্ট = উপেক্ষিত। প্রাচী = প্রতীচী।
ইদানিং = তদানীং। প্রফুল্ল = বিমর্ষ (বিষন্ন নহে)
ঈর্ষা = প্রীতি। (ভালবাসা নহে) প্রকৃতি = বিকৃতি।
ঈদৃশ = তাদৃশ। বন্ধন = মুক্তি (মুক্ত নহে)।
উপত্যকা = অধিত্যকা। বহুল = বিরল।
উদার = সংকীর্ণ। বিধি = নিষেধ।
উপচয় = অপচয়। বিশ্রী = সুশ্রী / সুন্দর।
উন্নীত = অবনত। বিলীন = অস্তিত্ব।
উৎকর্ষ = অপকর্ষ। বিদিত = অজ্ঞাত।
ঋজু = বক্র। বিয়োগান্ত = মিলনান্ত।
একতা = বিচ্ছিন্নতা। মিলন = বিরহ।
ঐচ্ছিক = আবশ্যিক। মহৎ = নীচ।
ঐক্যমত = মতভেদ। মুক্ত = বদ্ধ।
ওস্তাদ = সাগরেদ। মনীষী = নির্বোধ।
ঔজ্জ্বল্য = ম্লানিমা। মৃত্যু = জন্ম।
ঔদার্য = কার্পণ্য। যাযাবর = স্থায়ী।
ঔদ্ধত্য = বিনয়। শ্রীযুক্ত = শ্রীহীন (শ্রীমতি নহে)
ঔচিত্য = অনুচিত্য। সৌম্য = উগ্র।
কৃষ্ণ = শুক্ল। সখ্য = বৈর।
খুঁত = নিখুঁত। সংশয় = প্রত্যয়।
খবর = জিজ্ঞাসা। সমষ্টি = ব্যষ্টি।
গরিষ্ঠ = লঘিষ্ঠ। সংক্ষিপ্ত = বিস্তৃত।
চুনোপুটি = রুই-কাতলা (রাঘব-বোয়াল নহে)।
ছায়া = কায়া। স্থাবর = জঙ্গম।
জরিমানা = বকশিশ। হাল = সাবেক।
তাপ = শৈত্য। হিত = অহিত (বিপরীত নহে)
তস্কর = সাধু। গুপ্ত = ব্যক্ত / প্রকাশ।
দারিদ্র্য = বিত্তশালী। ক্ষীয়মান = বর্দ্ধমান।
উদীয়মান = অপসৃয়মান। ঊর্ধ্বগামী = অধঃগামী।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলা ব্যাকরণে বিশেষ কয়েকটি তত্ত্ব রয়েছে যেমন - (১) অর্থতত্ত্ব (২) ধ্বনি তত্ত্ব (৩) রূপতত্ত্ব এবং (৪) বাক্য তত্ত্ব। “বিপরীত শব্দের” আলোচনা ব্যাকরণের “অর্থতত্ত্বে” পাওয়া যায়।
Comments
Post a Comment